এই নিবন্ধে আমরা জানবো প্রভু Jagannathdev -এর স্তূতি, প্রণাম মন্ত্র ও গায়ত্রী মন্ত্র সম্পর্কে (Jagannath Praise And Gayatri)।
যখন আমরা “প্রভু জগন্নাথের” নাম শুনি আমাদের মনে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের কথা মনে পরে যায়। প্রভু জগন্নাথ হচ্ছে স্বয়ং প্রভু কৃষ্ণ। দেবাদিদেব এবং বৈষ্ণব প্রধান স্বয়ং মহাদেব শাস্ত্রে শ্লোক নাম্বার 41, 42 পন্থিতে বলেছেন “কৃষ্ণ কৃষ্ণ জগন্নাথ”। কৃষ্ণের 108 নামের একটি নাম হচ্ছে প্রভু জগন্নাথ। যখন দেবাদিদেব মহাদেব বলছেন সেখানে আর সন্দেহের অবকাশ থাকে না।
কলি কালে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জগন্নাথ রূপে অবতীর্ণ হয়েছেন। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ কালের বিভিন্ন সময়কালে বিভিন্ন অবতার রূপে এই পৃথিবীতে আবির্ভাব হয়েছেন। এই সব অবতার বিশ্লেষণ করা এই নিবন্ধে সম্ভব নয়।
Table of Contents
Jagannath Praise And Gayatri: স্তূতি, প্রণাম মন্ত্র ও গায়ত্রী
জগন্নাথ হচ্ছেন এই জগতের নাথ। নাথ হচ্ছে পালক। এই জগতের পালক হচ্ছেন প্রভু জগন্নাথ। প্রভু জগন্নাথের সেবা এবং ধ্যানের মাধ্যমে (Jagannath Praise And Gayatri) আমরা আমাদের জীবনে আধ্যাত্বিকতা, মনের শান্তি বাড়িয়ে তুলতে পারি।
যেহেতো তিনি এই জগতের পালনকর্তা তিনি আমাদেরকে সকল বিপদ ভয় থেকে বাঁচাবেন। জীবনের আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে ভগবানকে লাভ করা। এটা আমাদের এক জন্মে সম্ভব হবেনা। কিন্তু যদি আমরা আজ থেকে শুরু করি সেটা আমাদের পরের জন্মেও থাকবে।
এই জীবনে আমরা যতোই অর্থ, নাম-যশ ও প্রতিপত্তি, গাড়ি-বাড়ি উপার্জন করিনা কেন পরের জনমে আমাদেরকে সেই শুন্য থেকে শুরু করতে হবে। কিন্তু ভক্তি লাভ কখনো জন্মের পরিবর্তনে শেষ হয়ে যায় না। যতটুকু পর্যন্ত আমরা ভক্তি লাভ করবো, পরের জনমে সেখান থেকে আমাদের শুরু হবে।
তাই আমাদের উচিত নিত্য প্রভু জগন্নাথের স্তূতি ও গায়ত্রী পাঠ (Jagannath Praise And Gayatri) করা। এটাকে আমাদের অভ্যাসে পরিণত করে ফেলা।
Jagannath Praise And Gayatri: প্রভু জগন্নাথ স্তব
নমস্তে প্রভু জগন্নাথ, অনাথ জনঙ্কর নাথ।
নমস্তে প্রভু বাসুদেব, ভকত জনঙ্ক বান্ধব।
নমন্তে প্রভু ঋষিকেশ, ভকত জনঙ্ক বিশ্বাস।
নমস্তে প্রভু বিশ্বরূপী, সকল হৃদি অছ ব্যাপি।
সৃষ্টি প্রলয় অন্তকরু, এসর্ব গর্ভরে সংহারু।
অশেষ কোটি বসুন্ধরী, তোর হৃদরে ছন্তি পুরি।
চউদ ভুবন পাটণা, এ সর্ব তোহরি রচনা।
তুব্রহ্মা রুদ্র বিষ্ণু তুহি, তো বিনু অন্য গতি নাই।
সৃষ্টি যাহার খেলঘর, অশেষ মায়া জীব পার।
তোহার নিঃশ্বাস মরুত, দেবে হোইলে তহুঁ জাত।
তুহিটি দেব অগ্নি ইন্দ্র, নয়নু জাত সূর্য্য চন্দ্র।
ভুজরু অনন্ত মুরতি, কণ্ঠরু জাত সরস্বতী।
সদা চঞ্চল নিদ্রা নাহি, এরূপে শূন্যে অছরহি।
এমন্ত অশেষ মহিমা, কে জাণিপারে গুণসীমা।
তো নাম করুথিলে লয়, কোটি এ জন্ম পাপক্ষয়।
নাম ঘোষিলে সর্বসিদ্ধি, খণ্ডই রোগ শোক ব্যাধি।
আরও ভঞ্জন তো বানা, আতংগ কালে বজ্র সেহ্না।
হোইল দশ অবতার, নাশিল মেদিনীর ভার।
দুষ্ট নিবারি সন্থ পালু, তুনাথ পরম দয়ালু।
তু অটু দরিদ্রংক ধন, তোতে পুজন্তি জ্ঞানীজন।
সতী যুবতীঙ্কর মনে, নিজর স্বামী থান্তি যেহ্নে।
সেহি প্রকারে মোর মন, তোঠারে রহু ভগবান।
এমন্ত ভাবে কলে স্তুতি, প্রসন্ন হোইব শ্রীপতি।
এ স্তুতি যে জন শুনন্তি, যম তা পাশে ন মাড়ন্তি।
রাজ দণ্ডকু নাহি ভয়, অইরিমানে যান্তি ক্ষয়।
ভূত পিশাচ প্রেতগণ, কতিকিন আসন্তি পূণ।
অশুভ স্বপন দেখিব, কি অবা গ্রহপীড়া থিব।
এ স্তুতি শ্রবণে হুঅই, বাঞ্ছা সিদ্ধি ভলে।
বচই আয়ু বিধ্যা ধন, খণ্ডই সবু ক্লেশমান।
গঙ্গা সহিতে সর্বতীর্থে, স্নাহান কালে ফল যেতে।
এ স্তুতি পাটি সেতেফল, মনই বিষ্ণু পাদতল।
এ স্তুতি হোইল সংপূর্ণ, শুণি সন্তোষ কর মন।
Jagannath Praise And Gayatri: জগন্নাথ গায়ত্রী মন্ত্র
ওঁ ভুর্ভুবঃ স্বঃ তৎসবিতুর্বরেণ্যং ভর্গোদেবস্য ধীমহি ধিয়োয়োনঃ প্রচোদয়াৎ
Jagannath Praise And Gayatri: কৃষ্ণ জগন্নাথ অভিন্ন
জয় জয় জগন্নাথ শচীর নন্দন।
ত্রিভুবন করে যার চরণ বন্দন ।।
নীলাচলে শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্ম-ধর।
নদীয়া নগরে দণ্ড-কমণ্ডলু কর ।।
কেহ বলে- ‘পুরবেতে রাবণ বধিলা।’
গোলোকের বৈভব-লীলা প্রকাশ করিলা।।
শ্রীরাধার ভাবে এবে গোরা অবতার।
‘হরে কৃষ্ণ’- নাম গৌর করিলা প্রচার ।।
বাসুদেব ঘোষ বলে করি যোড় হাত।
যেই গৌর সেই কৃষ্ণ সেই জগন্নাথ !!
Jagannath Praise And Gayatri: জয় জগন্নাথ
জয় জগন্নাথ কালিঅসাআন্ত নীলতনু চকোড়োলা।
মহাপ্রভু মহোদধী কূলে কল্পবট মূলে লগাইছ যে লীলা। ১।
জয় জগন্নাথ সে লীলা মহিমা দেবে অগোচর কাহু জাণিবে মানব।
মহাপ্রভু যাহাংক মহিমা অন্ত ন পাআন্তি কিঞ্চিতরে ব্রহ্মাশিব। ২।
জয় জগন্নাথ ক্ষেত্র নীলাচলে শ্রী বড় দেউলে ভাই ভট্টশীঙ্ক মেলে।
মহাপ্রভু ভক্তঙ্ক গহলে বসিছ নিশ্চলে পদু মকরন্দ গহলে। ৩।
জয় জগন্নাথ করি করাউছ মারুছ তারুছ সর্ব ঘটে অছ পুবি।
মহাপ্রভু নিরক্ষ জনঙ্কু উদ্ধারিবা পাই। নাম নীলাদ্রী বিহারী। ৪।
জয় জগন্নাথ কাহাকু করিছ রাজ রাজেশ্বরী কাহাকু কর ভিকারী।
মহাপ্রভু কাহাকু দেইছ সরপুরী খিরী কেমরই ঝুরি ঝরি। ৫।
জয় জগন্নাথ মাগু নাহি প্রভু কুবের সম্পদ মাণ্ড নাহি ইন্দ্রপদ।
মহাপ্রভু যেতে সবু পাপ করিছি অধম কৃপা বলে কর ছেদ। ৬।
জয় জগন্নাথ এতিকি মীনতি আহে লক্ষীপতি শ্রী মুখরু আজ্ঞা হেউ।
মহাপ্রভু অন্তিম কালরে বিদায় বেলারে নাম ধরি জীব যাই। ৭।
জয় জগন্নাথ কহে জয়কৃষ্ণ জোড়ি বেনিহস্ত আহে প্রভু মহাবাহু।
মহাপ্রভু এ ভব সাগরু পারিকর প্রভু ভগত উদ্ধার হেউ। ৮।
জয় জগন্নাথ মনী রুপ ধরি শঙ্খাসুর মারি বেদকু উদ্ধার কল।
মহাপ্রভু বিধাতাঙ্ক হস্তে বেদকু সমর্পি জগতে টেক রাখিল। ৯।
জয় জগন্নাথ কছপ রূপকু ধইল হে প্রভু আপণে হোই গরিষ্ঠ।
মহাপ্রভু সসাগরা পৃথ্বী চক আকাররে।
ধইল আপণা পৃষ্ঠ। ১০।
জয় জগন্নাথ বরাহ রূপকু ধরি মহাপ্রভু বঢাইল নিজ কায়া।
মহাপ্রভু গন্ত অগ্রে পৃথ্বি ধারণ করিল কেহি নজাণন্তি মায়া। ১১।
জয় জগন্নাথ শুণিছি সত্যরে নৃসিংহ রূপরে হীরণ্যকু বিদারিল।
মহাপ্রভু অসুর মানঙ্কু বিনাশ করিণ প্রহল্লাদকু তারিল। ১২।
জয় জগন্নাথ বামন রূপকু ধরি মহাপ্রভু বলী ভুবনে চলিল।
মহাপ্রভু তিনিপাদ ভূমী দান নেই প্রভু বলী পাতালে চাপিল। ১৩।
জয় জগন্নাথ পশুরাম রূপে একবিংশবার পৃথিবী নিক্ষেত্রী কল।
মহাপ্রভু পিতা আজ্ঞাপালি মাতাকু বধিল সংসারে যশ রাখিল। ১৪।
জয় জগন্নাথ ত্রেতয়া যুগরে রাম অবতারে অহল্যাঙ্কু উদ্ধারিল।
মহাপ্রভু রাবণ সবংশ নিধন করিণ সীতাঙ্কু উদ্ধার কল। ১৫।
জয় জগন্নাথ দ্বাপর যুগরে কৃষ্ণ অবতারে কংসকু কল নিধন।
মহাপ্রভু গোপীমানঙ্কর মনকু মোহিল সুদামাকু দেল ধন। ১৬।
জয় জগন্নাথ গোপরে রোহিনী গর্ভু জাত হেল নাম তুম বলরাম।
মহাপ্রভু শেষ নাগ রূপে ভাইঙ্ক সাঙ্গরে কল নানা লীলা মান। ১৭।
জয় জগন্নাথ আহুরি শুণিছি ভারত যুদ্ধরে পান্ডব সপক্ষ হেল।
মহাপ্রভু কৌরব সবংশ বিনাশ করিণ দুয্যোধনে শান্তিদেল। ১৮।
জয় জগন্নাথ বৌদ্ধ রূপরে শ্রী নীলকন্দরে শঙ্খনাভি মণ্ডলরে।
মহাপ্রভু মউন হোইণ উভা হোইঅছ ভাই ভউনী সাঙ্গরে। ১৯।
জয় জগন্নাথ এ কলী যুগরে কলী অবতার হোইবে পরা আপণ।
মহাপ্রভু বেনি হস্তে বারহাত খণ্ডাধরি ম্লেছ করিবে নিদ্ধন। ২০।
জয় জগন্নাথ বেলু বেল পাপ ভারা বটুঅছি ধর্ম হেউঅছি উর্ণা।
মহাপ্রভু ধর্ম সংস্তাপন কর প্রভু উড়ু পতিতপাবন বানা। ২১।
জয় জগন্নাথ এহিপরি প্রভু নানা রূপ ধরি সংসার কর পালন।
মহাপ্রভু তেণু জয় জগন্নাথ স্বামী বোলি ড়াকন্তি জগত জন। ২২।
জয় জগন্নাথ এতিকি মীনতি আছে লক্ষ্মীপতি শ্রীমুখরু আজ্ঞা হেউ।
মহাপ্রভু অন্তিম কালরে বিদায় বেলরে নামধরি জীবযাউ। ২৩।
জয় জগন্নাথ কহে সরস্বতী ষোড়ী বেনি হস্ত আহে প্রভু মহাবাহু।
মহাপ্রভু এ ভব সাগরু পারি কর প্রভু জগতু দ্ধার হেউ। ২৪।
**জয় জগন্নাথ**
Jagannath Praise And Gayatri: শ্রী জগন্নাথ ভরসা
ভোক লাগিলে কিএ অভড়া দেব শোষ লাগিলে টঙ্ক তোরাণি দেব তুমপরি আউ কিএ হেব, শ্রীকৃষ্ণ গোবিন্দ হরে মুরারে হেনাথ নারায়ণ বাসুদেব (৫ বার)
শ্রীকৃষ্ণ চৈতন্য প্রভু নিত্যানন্দ
হরে কৃষ্ণ হরে রাম শ্রীরাধে গোবিন্দ (৩ বার)
হরি বোল হরি বোল হরি বোল ভাই
হরিনামে তরি গলে জাগাই, মাধাই (৩ বার)
জয় গণেশ জয় গণেশ ত্রাহিমাং
শ্রীগণেশ শ্রীগণেশ রক্ষমাং (২ বার)
জগন্নাথ জগন্নাথ জগন্নাথ ত্রাহিমাং
মহাবাহু মহাবাহু মহাবাহু রক্ষমাং (২ বার)
বলভদ্র ভলভদ্র বলভদ্র তাহিমাং
বলভদ্র ভলভদ্র বলভদ্র রক্ষমাং (২ বার)
জয় সুভদ্রা জয় সুভদ্রা জয় সুভদ্রা ত্রাহিমাং
জয় সুভদ্রা জয় সুভদ্রা জয় সুভদ্রা রক্ষমাং (২ বার)
সুদর্শন সুদর্শন সুদর্শন তাহিমাং সুদর্শন সুদর্শন সুদর্শন রক্ষমাং
মহালক্ষী মহালক্ষী মহালক্ষী ত্রাহিমাং মহালক্ষী মহালক্ষী মহালক্ষী রক্ষমাং।
শ্রীমান নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ বদ্রি নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
লক্ষী নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ বিষ্ণু নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
রবি নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ সূর্য্য নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
কৃষ্ণ নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ রাম নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
শিব নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ হরি নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
রুদ্র নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ গুরু নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
ত্রাহি নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ রক্ষ নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
সর্ব নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ শ্রীমান নারায়ণ নারায়ণ নারায়ণ
কপূর গৌরং করুণাবতারং সংসার সারং ভুজগেন্দ্র হারং
সদা বসতং হৃদয়ার বিন্দে ভবং ভবানী সহিতং নমামি
আত্তা বিষর্ণা শিথিলাং চভিতা ঘোরেষু চ ব্যধিষু বর্তমানাঃ
সংকীত্যা নারায়ণ শব্দমাত্রং বিমুক্তা দুঃখা সুখিনো ভবন্তিঃ
শ্রীজগন্নাথ মহাপ্রভু কি জয় বলভদ্র ঠাকুরকি জয়
সুভদ্রা মাতা কি জয় নীলচক্র কি জয়
সত সংঘ কি জয় আজির আনন্দ কি জয়
ওঁ ভগবৎ বাসুদেবায়! পুরুষোত্তমায়। জয় জগন্নাথ জয় রাধাকান্ত
FAQs
Chandan Yatra কবে হয়?
অক্ষয় তৃতীয়ায় (Akshaya Tritiya) আরম্ভ হইয়া 21 দিন থাকে। মদনমোহনকে চন্দনে লিপ্ত করিয়া নরেন্দ্র সরোবরে নৌকায় ভ্রমণ করানো হয়। Chandan yatra একটি মহোৎসব, শ্রীকৃষ্ণকে আনন্দ দেওয়ার একটা উৎসব।
21 -দিন শ্রীকৃষ্ণকে চন্দন মাখিয়ে রাখা হয়। ভারতের অনেক রাজ্যে এই Chandan Yatra -এর উৎসবের সময় অনেক মন্দিরে প্রভু শ্রীকৃষ্ণকে নৌকা বিহার করানো হয়।
Snan Yatra কী হয়?
জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমাতে স্নানবেদীর উপর বিগ্রহ সকলকে রোহিণী গুপ্তের জল দ্বারা স্নান করানো হয়, লক্ষীদেবী তখন চাহানি মন্ডপ থেকে এই দৃশ্য দর্শন করিতে থাকেন। তৎপরে ক্ষুদ্র প্রকোষ্ঠে পক্ষকাল অবস্থান করেন। এই সময় দেবতার জ্বর হওয়ায় এক পক্ষকাল দরজা ও পাকশালা বন্ধ থাকে।
ঝুলন যাত্রা কবে হয়?
শ্রাবণ মাসের শুরু একাদশী হইতে পূর্ণিমা পর্যন্ত এই উৎসব হয়।
প্রভু Jagannath -এর রথ যাত্রা (Rath Yatra)!
আষাঢ়ের শুক্লপক্ষীয় পুষ্যানক্ষত্রযুক্তা দ্বিতীয়াতে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা হইয়া থাকে। যে সব ভক্তরা সেই দিনে বহু বৈষ্ণব ব্রাহ্মণ ভোজন সেবা করেন, তারা ভগবানের অত্যন্ত প্রীতি হন।